ইমাম বুখারী জামে মাসজিদ কমপ্লেক্সে
“আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় স্থান হলো মাসজিদ” এমনটিই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১৪১৪)। মদীনায় এসে তাই তিনি সর্বপ্রথম মাসজিদ নির্মাণের কাজে হাত দিয়েছিলেন। গড়ে তুলেছিলেন আল-মাসজিদ আন-নাবাবী। ইবাদাতের পাশাপাশি একাডেমিক, প্রশাসনিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় বহু কাজে এই মাসজিদ গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছিল। আর দাওয়াহ, তা’লীম ও তারবিয়াত ছিল এই মাসজিদের অন্যতম কার্যক্রম। এজন্যই মাসজিদ ইসলামের অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠান।
মাসজিদ প্রকল্প সারসংক্ষেপ
- ভূমির মোট আয়তন: ১৩.৩৮ কাঠা / ৯,৩৬০ স্কয়ারফিট
- নিট আয়তন: ১১.৮৮ কাঠা / ৮,৫৬০ স্কয়ারফিট
- ভবনের তলা সংখ্যা: বি+জি+৫ (৬ তলা)
- গ্রাউন্ড কভারেজ: ৭,৩৬০ স্কয়ারফিট
- ভবনের আয়তন: ৬১,২৯৪ স্কয়ারফিট
- মোট লিফট আয়তন: (৫৪ × ৯) = ৫২২ স্কয়ারফিট
- মোট নামাজের স্থান: ২০,৭৪১ স্কয়ারফিট
ا َ ه ُ اجد ِ َ س َ ِ م َّ َ الل ِل د إ ِ َ ال ِ ب ْ ب ال ُّ َ ح َ أ
আল্লাহর কানে সবচেয়ে প্রিয় স্থান হলো মাসজিদ
[ সহীহ মুসলিম, হাদিস নং : ১৪১৪ ]
প্রধান কার্যক্রম

প্রায় সাড়ে ৯ হাজার স্কয়ারফিটের ছয় তলা বিশিষ্ট ভবন

৩০০০ মুসল্লিদের একত্রে সালাত আদায়ের ব্যবস্থা

মহিলাদের জন্য সালাত ও অযুর সু-ব্যবস্থা

মাসজিদে আন-নাবাবীর আদলে আন্তর্জাতিক মানের লাইব্রেরি

দাওয়া সেন্টার, ভাষা শিক্ষা কেন্দ্র, ওয়ার্কশপ, সেমিনার, সিম্পোজিয়ামের বিশেষ স্থান

ইতিকাফের ব্যবস্থা

ইমাম-খতিবদের ও অতিথিদের জন্য জন্য সুপারিসর আবাস

তাহফিজুল কুরআন, শিশু শিক্ষা ও বয়স্ক শিক্ষা কেন্দ্র
যা থাকবে ইমাম বুখারী জামে মাসজিদ কমপ্লেক্সে
ধলেশ্বরী নদীর তীর ঘেঁষে নয়নাভিরাম দৃশ্য সম্বলিত সবুজ শহর পলাশপুরের নিউ ঢাকা সিটিতে অবস্থিত ইমাম বুখারী জামে মাসজিদ কমপ্লেক্স বাংলাদেশ -এ যা থাকবে :
- প্রায় সাড়ে ৯ হাজার স্কয়ারফিটের ছয় তলা বিশিষ্ট ভবন।
- ৩০০০ মুসল্লিদের একত্রে সালাত আদায়ের ব্যবস্থা।
- মহিলাদের জন্য সালাত ও অযুর সু-ব্যবস্থা।
- মাসজিদে আন-নাবাবীর আদলে আন্তর্জাতিক মানের লাইব্রেরি।
- দাওয়া সেন্টার, ভাষা শিক্ষা কেন্দ্র, ওয়ার্কশপ, সেমিনার, সিম্পোজিয়ামের বিশেষ স্থান।
- ইমাম-খতিবদের ও অতিথিদের জন্য জন্য সুপারিসর আবাস।
- রমাদান মাসে ইতিকাফকারীদের জন্য সুবন্দোবস্থা।
- তাহফিজুল কুরআন, শিশু শিক্ষা ও বয়স্ক শিক্ষা কেন্দ্র